এবং তার নিয়মসমূহ
*
#হাবিবিকসযেভাবেগড়েওঠে বা এ ধরনের লেখা সম্পর্কে দুটি কথা বলা দরকার। অনেকেই বারবার অনুরোধ করেছেন একসাথে হাবিবিকস্ পোস্ট করার জন্য।
আমার নাম ‘নজরুল ইসলাম হাবিবী’। আমার নামে ১১ টি বর্ণ আছে। এ নিয়মের সব কবিতা ১১ লাইনের। আমি এ নিয়মের নাম দিয়েছি ‘হাবিবিকস্’।
কিছু দিন পর ‘হাবিবিক’ শব্দটি না লিখলেও চলবে।
সেখানে ১১ বর্ণ করার জন্য আপনি প্রয়োজনীয় শব্দ ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে আপনার কবিতার শিরোনামের নিচে ব্রাকেট দিয়ে ‘হাবিবিক’-ধারা—- লিখলে পাঠকের উপকার হবে। লেখক বা পাঠক বিভ্রান্ত হবে না। আমার এ স্টাইলের আরেকটি নাম H11. কখনো কখনো আপনারা এই নামেও ইতিহাসে খুঁজে পেতে পারেন।
উল্লেখ্য যে, আমার সামগ্রিক স্টাইলের নাম ‘হাবিবিকস্’। আর একটি কবিতাকে বলবো ‘হাবিবিক’।
শুভকামনা সবার জন্য। অভিনন্দন যাঁরা দোয়া করেছেন, লিখেছেন, চেষ্টা করেছেন। আসুন, সাহিত্যের জন্য আমরা নতুন কিছু চিন্তা করি।
*
এখানে নয়টি কবিতা আছে। এক একটি কবিতার ধারা একেক রকম। প্রতিটি কবিতার উপরে নিয়ম নীতি লেখা আছে। আস্তে আস্তে পাঠ করুন। আপনার জন্য সহজ নিয়মটি বেছে নিন। অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে, ‘হাবিবিকস্’ এর লেখা ১১ লাইনের। আমার ধারা অনুসরণ করার সময় সব ‘হাবিবিকস্’ সামনে রাখবেন। বারবার পড়বেন। কোন সমস্যা হলে আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন।
*
(‘হাবিবিকস্’-১)
কবিতার নাম-
জীবনের গান
এই কবিতায় প্রথম এবং দ্বিতীয় লাইনের প্রতিটি শব্দের সাথে মিল রাখা হয়েছে। অর্থাৎ ১ম লাইনের ১ম শব্দ, ২য় লাইনের ১ম শব্দ, ১ম লাইনের ২য় শব্দ, ২য় লাইনের ২য় শব্দ। এইভাবে সব লাইনগুলি সাজানো হয়েছে।
১ম এবং ২য় লাইনে আছে যথাক্রমে ৮ টি করে বর্ণ।
৩য় লাইনে আছে ১০ বর্ণ।
অর্থাৎ ৮ বর্ণ, ৮ বর্ণ। তারপর ১০ বর্ণ।
আবার স্বাভাবিকভাবে প্রতি তিন লাইন পরপর অন্তমিল রাখা হয়েছে।
এখানে ১১ টি লাইন আছে। শেষ লাইনে আছে এগার বর্ণ, আছে ‘হাবিবিক’ শব্দটিও।
তিনলাইন ওয়ালা কবিতা।
প্রতিটি প্যারার প্রথম দুই লাইন একে অপর সাথে মিল। আবার প্রতি প্যারার তিন নম্বর লাইনের সাথে তিন নম্বর লাইনের মিল।
প্রতিটি প্যারার প্রথম দুই শব্দ তিন বর্ণের।
প্রতিটি প্যারা তিন লাইনের শেষ শব্দটি দুই বর্ণের।
এখানে প্রতি প্যারার ৩ লাইনে শেষের মিল ছাড়া বেশি কোন নিয়ম নেই।
*
ওদের জাগতে দাও
তাদের রাগতে দাও
সবাইকে সাথে নিয়ে চলো।
সুপ্ ত প্রতিভা যত
লুপ্ ত সুবিভা শত
এসো বুকে ঝলমল জ্বলো।
অদূরে চাঁদের হাসি
সাদরে সাধের বাঁশি
ঐ-ই শুনি জীবনের গান,
আলোক ঝলক নাচে
ফুল আনে হাবিবিকস্ প্রাণ।
০৯.১১.২০২৩
লন্ডন।
(হাবিবিক-২)
কবিতার নাম-
সৃজন বিলাস।
(নাম করণে-
বাসব নন্দী)।
কবিতাটিতে ১১ টি লাইন আছে। কবিতাটির ১ম এবং ২য় লাইন ৮ বর্ণের, তৃতীয় লাইন ১০ বর্ণের।
প্রতিটি প্যারার প্রথম দ্বিতীয় লাইনের শব্দের সাথে মিল আছে।
তিন লাইন পর পর থাকার কারণে কবিতাটিতে ১২ লাইন হবার কথা। আমি আমার নিয়ম ঠিক রাখতে গিয়ে ১১লাইন করেছি।
একটু ছন্দের জন্য ৯ম লাইন এবং দশম লাইন মিল রেখেছি। ১১ লাইনে ‘হাবিবিক’ শব্দটি আছে।
কালোর পরাগ মাঝে
আলোর সোহাগ বাজে,
নবতর সৃজন বিলাস,
নভচর গানে হাসে
উভচর প্রাণে ভাসে
প্রেমময় দোঁহার আবাস।
আমি হীন ব্যাথি জন
যামি দিন যাঁতি মন,
জগতের চাই সুখ গান
জীবনের নাই দুখ-প্রাণ।
অতপর বিদায় হাবিবিক।
০৯.১১.২০২৩
লন্ডন।
(হাবিবিক-৩)
এ কবিতায় ১ম ও ২য় লাইনে ১০ বর্ণ,
৩য় ও ৪র্থ লাইনে ৮ বর্ণ,
পঞ্চম ও ৬ষ্ঠ লাইনে ১০ বর্ণ,
৭ম ও ৮ম লাইনে ৮ বর্ণ,
৯ম ও ১০ম লাইনে ১০ বর্ণ এবং সর্বশেষ
১১ লাইনে ১১ বর্ণ আছে।
লক্ষণীয় যে,
দশ বর্ণমালার লাইনগুলি দুই বর্ণের শব্দে গঠন করা হয়েছে। আবার এই শব্দগুলি পরবর্তী লাইনের প্রতিটি শব্দের সাথে বরাবর ছান্দিক মিল আছে। ১ম লাইনের প্রথম শব্দ- ২য় লাইনের প্রথম শব্দের সাথে, প্রথম লাইনের দ্বিতীয় শব্দ- দ্বিতীয় লাইনের দ্বিতীয় শব্দ, প্রথম লাইনের তৃতীয় শব্দ দ্বিতীয় লাইনে তৃতীয় শব্দ, প্রথম লাইনের চতুর্থ শব্দ- দ্বিতীয় লাইনের চতুর্থ শব্দের মিল আছে।
একইভাবে
৩য় লাইন ৪র্থ লাইনের শব্দের সাথে, ৫ম লাইন ৬ষ্ঠ লাইনের শব্দের সাথে, ৭ম লাইন অষ্টম লাইনের সাথে, নবম লাইন দশম লাইনের সাথে পরস্পর মিল আছে। আমার নামে এগারটি বর্ণ বিধায় ১১ নম্বর লাইনে
১১ টি বর্ণ আছে।
এই ১১ নম্বর লাইনে ‘হাবিবিক’ শব্দটি উল্লেখ আছে।
*
কবিতার নাম-
আকাশি
*
এসো মন কানে কানে বলি
বসো ক্ষণ প্রাণে প্রাণে জ্বলি।
অপার সরস জ্বালা
আমার স্বযশ ডালা
বুক পেতে তুলে নেবো চুমে
দুখ চিতে ভুলে যাবো উমে।
না বলা গোপন কথা
না জ্বলা মনন ব্যথা,
নাহি যদি কভু বলা হয়
চাহি কাঁদি বিভু বালা জয়।
প্রিয়তমা তুমিই হাবিবিক।
*
Winchmore Hill Library, London. বিকাল- ৩টা। ১৪.১২.২০২৩
(হাবিবিকস্-৪)
কবিতার নাম- হাবিবিক
*
১১ নম্বর লাইন ছাড়া প্রতিটি লাইনের প্রতিটি শব্দ দুই বর্ণের। প্রতি লাইনে চারটি করে শব্দ আছে।
এক লাইনে বর্ণ আছে ৮টি।
নিয়মানুযায়ী এখানেও লাইন এগারটি।
যথারীতি শেষের লাইনে আছে ১১ বর্ণ, সাথে ‘হাবিবিক’ শব্দটিও।
প্রতি দুই লাইন পরপর দুই শব্দের একটি ‘উল্টো ধরনের’ মিলও আমার কাছে নতুন মনে হয়েছে। ‘হাবিবিকস্’ শব্দ ছাড়া প্রতিটি শব্দ দুই বর্ণের, এ কথাটিও আমরা যেন মনে রাখি।
কবিতাটি বুঝার জন্য প্রথমত লাইনের সাথে লাইন যোগ করে পড়তে হবে; আবার দাড়ি কমা দেখে বুঝে পড়তে হবে। তাড়াহুড়ো করে পড়লে অর্থ খুঁজে পাওয়া যাবে না।
*
আমি যদি চলে যাই
আর ফিরে নাহি চাই
প্রিয়, দিও
গোরে ছড়া কাব্য আনি,
কভু নয় আঁখি পানি
ভুলে। ফুলে
সাজি বন বাগ আমি
দেখো মোরে দিন যামি
হাসি;- আসি
তব বুক পাশ ঘেঁষে;
প্রিয়া পূর্ণ হও হাবিবিকস্।
১৪.১২.২০২৩
লন্ডন।
বিকাল-১.৩০
(হাবিবিকস্-৫)
*
কবিতার নাম-
কলমি সৈনিক।
*
এ লেখায় এগারটি লাইন আছে। বরাবরের মত শেষ লাইনে ‘হাবিবিক’ শব্দটিও আছে। এতে আছে যথারীতি ১১ বর্ণ।
প্রতিটি লাইনে তিনটি শব্দ আছে। প্রতি শব্দ তিন বর্ণের। কবিতাটি মিল দেয়া হয়েছে প্রথম লাইনের সাথে চতুর্থ লাইনের।
মাঝামাঝি দুই লাইনের মধ্যে মিল নেই।
*
কলমি সাহসী সৈনিক
বেজেছে সুরের দামামা,
মুক্তির বিলাপে ধরণী
কম্পিত সৃষ্টিরা দৈনিক।
লাঞ্ছিত বঞ্চিত জগতে
ক্ষুধার্ত মানবী মিছিলে
জনতা শ্লোগানে সঙ্গীন
মৃত্যুর সুতীব্র শপথে।
বুলেটি বারুদি বন্ ধু
গরজে সমর সিন্ ধু
ইন্দুর উদ্ভাস হাবিবিকস্।
*
Winchmore Hill library, বিকাল-২টা।
হাবিবিকস্-৬
কবিতার নাম-
আমার বাংলাদেশ।
*
হাবিবিকস্ এর নিয়মানুযায়ী এই কবিতায়ও ১১ লাইন।
প্রতিটি লাইনে চারটি শব্দ আছে। প্রতিটি লাইনের প্রথম তিন শব্দ চার বর্ণের। প্রতি লাইনের শেষ শব্দ দুই বর্ণের।
১১ নম্বর লাইনে ১১ বর্ণ। যথারীতি হাবিবিকস্ শব্দটিও আছে।
*
আমাদের গরবের প্রিয়তম দেশ
ভালোবাসা ভালোভাষা অনুপম বেশ!
বিধাতার উপহার চন্দ্রালোক দ্বীপ,
জীবনের প্রিয়তম পারিজাত দীপ।
অকলুষ প্রেমময় বাঙালির প্রাণ,
অভিরাম অবিরাম মোহময় গান!
হাসিখুশি মেলামেশি পরিবার জন,
আমোদিত হরষিত পুলকিত মন।
বাংলার ইতিহাস অনুবাত শোনো,
সাবধান শয়তান অবিচার কেনো?
বিদ্রোহী কলম হাবিবিকস্।
*
১৬.০১.২০২৪
লন্ডন।
রাত-৯টা।
হাবিবিকস্-৭
কবিতার নাম-
ফুলেল প্রিয়া
*
যথারীতি এ কবিতায়ও এগারটি লাইন আছে। ১১তম লাইনে ১১ বর্ণ, সাথে আছে ‘হাবিবিকস’ শব্দটিও। এখানে লক্ষণীয় যে,
প্রতিটি প্যারার প্রথম লাইনে দশ বর্ণ।
প্রতিটি প্যারার দ্বিতীয় লাইনে নয় বর্ণ। প্রতিটি প্যারার প্রথম লাইনের শেষ শব্দের সাথে দ্বিতীয় প্যারার প্রথম শব্দের সাথে ছান্দিক মিল। আর মিলটি হবে সমান বর্ণে।
কবিতাটি ১১ লাইনের বিধায় শেষ প্যারায় তিন লাইন। এখানেও দ্বিতীয় লাইনের শেষ শব্দের সাথে
শেষ লাইনের প্রথম শব্দের মিল থাকবে।
লক্ষণীয় যে, (‘হাবিবিকস’ ছাড়া) কবিতায় প্রতিটি লাইনের শেষ শব্দ দুই বর্ণের।
*
এ হাবিবিক তোমার প্রিয়ে
হিয়ে জাগে পরম আশে,
হাসে অরূপ রূপের বিভা
প্রভা জীবন ফিরে আসে।
তুমি আলোক স্বপন পারে
বারে বারে তিমির টুটে,
ফুটে উঠুক বুকের মাঝে
লাজে সাজে পরান লুটে।
দু’ জনমের সোহাগ হাতে
রাতে এসো ফুলেল পাখি,
সাকী হাবিবিকস্ প্রেম ঠোঁটে।
*
২১.১২.২০২৩
লন্ডন,
লাইব্রেরী দুপুর তিনটা।
হাবিবিকস্-৮
কবিতার নাম:
অক্ষরে অমরতা
*
নিচের নিয়মটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন।
প্রতিটি প্যারার প্রথম এবং দ্বিতীয় লাইনে ৮ বর্ণ করে। প্রতি তৃতীয় লাইনে দশ বর্ণ।
যথারীতি ১১ তম লাইনে ১১ বর্ণ। সাথে আছে
‘হাবিবিকস্’ শব্দটিও।
কবিতাটির মিল দুই লাইন পরপর (তিন লাইনের সাথে)।
প্রতিটি প্যারার প্রথম এবং তৃতীয় লাইনের প্রথম শব্দ চার বর্ণের।
তৃতীয় লাইনের প্রথম এবং তৃতীয় শব্দ চার বর্ণের। এইভাবে দশম লাইনেও প্রথম এবং তৃতীয় শব্দ চার বর্ণের।
মনে রাখতে হবে যে, প্রথম এবং দ্বিতীয় লাইন উল্টো দিকে পরস্পরের সাথে বর্ণসংখ্যা এবং ছান্দিক মিল আছে। ছন্দ ধরে রাখার জন্য ১০ এবং ১১তম লাইনের প্রথম এবং তৃতীয় শব্দ চার বর্ণের।
লক্ষ্যনীয় যে, প্রতিটি প্যারার প্রতিটি মধ্যশব্দ
দুই বর্ণের। এই দুই বর্ণের শব্দ দুটি উপরে নিচে মিল আছে।
লক্ষ্যনীয় যে, পুরো কবিতার প্রতিটি লাইনে তিনটি করে শব্দ আছে।
(‘হাবিবিকস্’ ছাড়া)
প্রতিটি শব্দ দুই এবং চার বর্ণের। ১, ৫ বা ৬ বর্ণের কোন শব্দ নেই।
(কবিতার প্রয়োজনে আমি দাড়ি কমা বসিয়েছি আমার মত করে। আপনার লেখায় আপনি দাড়ি-কমা কোথায় বসাবেন তা একান্ত আপনার বিষয়)।
*
ধরনীর লীলা খেলা
চলা বলা সরণির,
সমাপন হবে একদিন!
অসীমের মন পাখি
সখি গণ সসীমের
মরীচিকা, মিথ্যা প্রেমবীণ!
জীবনের সুখ হাসি
আসি দুখ মরণের
কামনার সব সংহারে,
ধূলিময় শব সংসারে
অক্ষরেই র’বে হাবিবিকস্।
*
২০.১২. ২০২৩
লন্ডন।
রাত-১২ টা।
হাবিবিকস্-৯)
এই লেখায় প্রথম লাইনে চার শব্দ। প্রতি শব্দ দুই বর্ণের। সে হিসেবে বর্ণ সংখ্যা হবে ৮টি।
দ্বিতীয় লাইনে চার শব্দ। তিন বর্ণের। সে হিসেবে বর্ণ সংখ্যা ১২।
৩ নং লাইনে ৪ শব্দ। এর মধ্যে ১ম ২য় ও ৩য় শব্দ ৪ বর্ণের, ৪র্থ শব্দ ৫ বর্ণের। সে হিসেবে বর্ণ সংখ্যা ১৭।
এই কবিতার শুরুর রীতি অনুযায়ী ১০ম লাইনে ১ম ৩য় ৩য় লাইনের অনুকরণে ২,৩, ৪ বর্ণের শব্দকে অনুসরণ করা হয়েছে। সেই কারণে বর্ণ সংখ্যা হবে ৯টি।
নিয়ম মতে ১১লাইনে ১১ বর্ণ। আবার নিয়ম মতে শেষ শব্দটি ৫ বর্ণের। ‘হাবিবিক’ শব্দটিও আছে। এই ‘হাবিবিক’ শব্দকে সুন্দর একটি অর্থের সাথে গেঁথে দেবার চেষ্টা করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে, আমি আমার এই কবিতাকে বা ‘হাবিবিকস’কে প্রথমবারের মতো গানের রূপ দিয়েছি। এটিকে আমরা এখন গানের মত গাইতে পারব। প্রতি তিন লাইন পর পর সমোচ্চারিত শব্দ প্রয়োগ করাতে ছন্দ মাত্রার নিয়ম অনুসরণ করে গানের মত করে গাওয়া সম্ভব।
এখানে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, এই কবিতার প্রতিটি প্যারায় তিনটি করে লাইন আছে। মোবাইলের স্পেইচের কারণে মাঝেমধ্যে লাইন ভেঙে যায়।
কবিতার নাম:
অনুতাপের অনুপ্রাস
(গান)
*
কাব্য লিখি নিশি জাগি
অবুঝ প্রেমের সবুজ কথায়,
ভালোবাসি প্রিয়তমা স্বর্গচ্যুতি প্রসন্নতায়।।
হেসে তুমি কান্না দিলে
আগুন ফাগুন আমার সানাই
অনুতাপে অনুপ্রাসে মহাকাব্য অমরতায়।।
বেজে ওঠে নব রূপে
দুঃখ সকল সুখের মালায়
মহাকালে কল্পতরু মন্দাকিনী অন্তশীলায়।।
তব গরব ধুলায়িত
হাবিবিক প্রেম উজ্জ্বলতায়।।
*
০৩.০২.২০২৪
লন্ডন।
*
এই নতুন আবিষ্কার কেন? সে সম্পর্কে সুন্দর একটি প্রবন্ধ পাঠ করুন
Discussion about this post